জননীতি

বর্তমান সময়কে দুঃসময় হিসাবে আখ্যায়িত করে সাবেক প্রধানমন্ত্রী।

লন্ডনে গিয়ে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সঙ্গে দেখা করে এসেছেন জামায়াত আমির; তারপর তাদের বক্তব্যের সুর গেছে বদলে।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল অসন্তুষ্টির কথা বললেও সরকারের তরফ থেকে আসিফ নজরুলের দাবি, বিএনপি প্রতিনিধি দলকে দেখে অখুশি মনে হয়নি।

কলকাতায় আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন শীর্ষ নেতাদের সাথে যোগাযোগ করা হয়েছে। আর এই কাজটি সরকারের পক্ষ থেকে করছেন দেশের শীর্ষ দুই ব্যবসায়ী। কয়েকজন ‘রিফাইন্ড’ প্রস্তাবে রাজি হয়েছেন।

শেখ হাসিনা বলেন, “আমরা তখন সহ্য করেছি, ধৈর্য ধরেছি। দেশটাকে উন্নয়ন করেছি। আজ সেই উন্নয়নও নষ্ট করার চেষ্টা চলছে। আমরা আর বসে থাকব না। যার যার অবস্থান থেকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।”

শুভেচ্ছা বার্তায় অতীতের ভুলত্রুটি ও ব্যর্থতার গ্লানি ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে বাংলাদেশ ও এর সংস্কৃতিকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানান বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর একটি প্রশ্ন বারবার উঠে এসেছে— নির্বাচন হবে কবে?

আওয়ামী লীগকে প্রতিহত করতে বিএনপি, জামায়াত ও বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ এনসিপির সাহায্য নিতেও বলা হয়েছে পুলিশ সদরদপ্তর থেকে।

সোমবার রাতে ১ ঘণ্টা ১১ মিনিটের ভার্চুয়াল আলোচনা পর্বে দলীয় কর্মী-সমর্থকদের সমস্যার কথা শোনেন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী

“আমি আমাদের জনগণকে আশ্বস্ত করেছি যে, প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন হলে আমাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব অনুযায়ী আমরা একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজন করব।”