
ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক ‘ডিপ ফ্রিজে’
নয়াদিল্লি ও ঢাকার মধ্যে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক উত্তেজনা দুই দেশের সাংস্কৃতিক সম্পর্কের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলেছে, বলছে এনডিটিভির প্রতিবেদন।
নয়াদিল্লি ও ঢাকার মধ্যে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক উত্তেজনা দুই দেশের সাংস্কৃতিক সম্পর্কের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলেছে, বলছে এনডিটিভির প্রতিবেদন।
‘শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতি ঘিরে বড় ধরনের রাজনৈতিক অস্থিরতার কয়েক মাস পর, বাংলাদেশের রাজনৈতিক গতিপথে বাস্তবসম্মত পরিবর্তনের প্রাথমিক আশাবাদ দ্রুত হতাশায় পরিণত হচ্ছে।’
ভারতের কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষায় আসা একটি প্রশ্ন বাংলাদেশকে উদ্দেশ্য করে করা হয়েছে দাবি করে তা নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে। একটি মহল বলছে, ওই প্রশ্নে ভুল
ভারতীয় গণমাধ্যমে এসেছে, বৈঠকে বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে ট্রাম্পের কাছে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মোদী।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সরকারি সফরে এখন রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে। দেশটির রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে ব্লেয়ার হাউসে (যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের গেস্ট হাউস) অবস্থান করছেন তিনি। সেই ব্লেয়ার হাউসের
ঢাকার ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক বাড়িটি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, হেফাজতে ইসলাম এবং জামায়াতে ইসলামীর নিশানায় এখন
ভারতে অবস্থান করে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য দেওয়াকে ভালো চোখে দেখছেন না ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের জ্যেষ্ঠ নেতা ও দেশটির পার্লামেন্ট সদস্য শশী থারুর।
ভারতীয় দৈনিকটি লিখেছে, ইউনুস প্রশাসনের চোখে শয়তান শুধুই কি আওয়ামী লীগ, নাকি বিএনপির চাঁদাবাজ নেতা-কর্মীরাও?
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতকে জড়ানোরও প্রতিবাদ জানিয়েছে নয়াদিল্লি।
পাকিস্তানের দ্য ডন লিখেছে, বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার প্রতীক এই বাড়ি থেকেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন।
নয়াদিল্লি ও ঢাকার মধ্যে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক উত্তেজনা দুই দেশের সাংস্কৃতিক সম্পর্কের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলেছে, বলছে এনডিটিভির প্রতিবেদন।
‘শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতি ঘিরে বড় ধরনের রাজনৈতিক অস্থিরতার কয়েক মাস পর, বাংলাদেশের রাজনৈতিক গতিপথে বাস্তবসম্মত পরিবর্তনের প্রাথমিক আশাবাদ দ্রুত হতাশায় পরিণত হচ্ছে।’
ভারতের কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষায় আসা একটি প্রশ্ন বাংলাদেশকে উদ্দেশ্য করে করা হয়েছে দাবি করে তা নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে। একটি মহল বলছে, ওই প্রশ্নে ভুল
ভারতীয় গণমাধ্যমে এসেছে, বৈঠকে বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে ট্রাম্পের কাছে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মোদী।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সরকারি সফরে এখন রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে। দেশটির রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে ব্লেয়ার হাউসে (যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের গেস্ট হাউস) অবস্থান করছেন তিনি। সেই ব্লেয়ার হাউসের
ঢাকার ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক বাড়িটি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, হেফাজতে ইসলাম এবং জামায়াতে ইসলামীর নিশানায় এখন
ভারতে অবস্থান করে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য দেওয়াকে ভালো চোখে দেখছেন না ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের জ্যেষ্ঠ নেতা ও দেশটির পার্লামেন্ট সদস্য শশী থারুর।
ভারতীয় দৈনিকটি লিখেছে, ইউনুস প্রশাসনের চোখে শয়তান শুধুই কি আওয়ামী লীগ, নাকি বিএনপির চাঁদাবাজ নেতা-কর্মীরাও?
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতকে জড়ানোরও প্রতিবাদ জানিয়েছে নয়াদিল্লি।
পাকিস্তানের দ্য ডন লিখেছে, বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার প্রতীক এই বাড়ি থেকেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন।
স্বত্ব © Thesun24.com ২০২৫