সোমবারের পত্রিকা: ‘আলোচনায় সরকারের মেয়াদ’

পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে দেশের সোমবার প্রথমবারের মতো বাংলা নববর্ষ উদযাপনের খবরকে সোমবার গুরুত্ব পেয়েছে প্রায় সবগুলো সংবাদপত্রে।
ইউনূসের ‘নড়চড় বক্তব্যে’ কাটছে না নির্বাচনের ধোঁয়াশা

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর একটি প্রশ্ন বারবার উঠে এসেছে— নির্বাচন হবে কবে?
শনিবারের পত্রিকা : ‘সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি’

দেশের রাজনীতি ও অর্থনীতি সংশ্লিষ্ট খবরসহ বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক খবর দিয়ে শনিবার প্রধান প্রতিবেদন করেছে দেশের সংবাদপত্রগুলো।
মঙ্গলবারের পত্রিকা : ‘ডিসেম্বরেই ভোটে অনড় বিএনপি’

শুল্ক স্থগিতের অনুরোধ জানিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে প্রধান উপদেষ্টা চিঠি দেওয়া এবং ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে দেশে বিক্ষোভের খবর গুরুত্ব পেয়েছে প্রায় সংবাদপত্রে।
বুধবারের পত্রিকা : ‘১৫ বছরে নতুন মুক্তিযোদ্ধা ১৮১৬৮’

মহান স্বাধীনতা দিবস ও পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের বিস্তারিত তুলে ধরে বুধবার প্রধান প্রতিবেদন সাজিয়েছে বেশিরভাগ সংবাদপত্র।
রোববারের পত্রিকা : ‘দ্রুত সংস্কার ও নির্বাচনের পথে সরকার’

নির্বাচনকে কেন্দ্র সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মপরিকল্পনা ও তৎপরতার খবর জায়গা পেয়েছে বেশ কয়েকটি সংবাদপত্রের প্রধান প্রতিবেদনে।
সুষ্ঠু নির্বাচনের আশায় তারেক, সকল হত্যার বিচারের আশ্বাস

তিনি বলেছেন, তার দল ক্ষমতায় গেলে বিগত সরকারের সময়ে হওয়া সব হত্যার বিচার করা হবে।
রোববারের পত্রিকা : ‘নির্বাচন ঘিরে সন্দেহ শঙ্কায় বিএনপি’

বিভিন্ন বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে রোববার দেশের সংবাদপত্রগুলো তাদের প্রধান প্রতিবেদন তৈরি করেছে। এসব বিষয়ের মধ্যে নির্বাচন ঘিরে বিএনপির শঙ্কা, দুই স্থলবন্দর ঘিরে দেশের নিরাপত্তা ঝুঁকি, জনপ্রশাসনের খবর বৃদ্ধি, শিশুদের টিকার সংকট ও বোতলজাত সয়াবিন তেলের বাজার সরবরাহ স্বাভাবিক না হওয়ার ইস্যুগুলো বেশি গুরুত্ব পেয়েছে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক রবিবার কোন সংবাদপত্রের কী শিরোনাম এসেছে। […]
বৃহস্পতিবারের পত্রিকা : ‘ঈদের পর মাঠে নামছে তিন দল’

জাতীয় নির্বাচন ঘিরে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রস্তুতির সংবাদের পাশাপাশি সরকারের সংস্কার উদ্যোগ এবং ‘মব জাস্টিস’ নিয়ে আতঙ্কের খবর গুরুত্ব পেয়েছে কয়েকটি সংবাদপত্রে।
সারজিসের হুমকির পর ‘ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন’ পেছাবে?

চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন হবে সেটি বারবার জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।