অন্তর্জালে চর্চিত

“অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে বলতে হচ্ছে নির্লজ্জভাবে ইউনূস সাহেব নিজেই বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করেছেন এবং কোন আইন কানুনের ধার ধারছেন না।”

বিষাদের ঘটনায় এরকম কাকতাল প্রকাশ্যে আসতে সোশাল মিডিয়ায় শুরু হয় হৈ চৈ।

বাংলাদেশ ও বিশ্ব নিয়ে নিয়মিত লিখে আসছেন সিনিয়র সাংবাদিক আরশাদ মাহমুদ, যিনি সাংবাদিকতা শুরু করেছিলেন এনায়েতুল্লাহ খানের প্রখ্যাত সাপ্তাহিক হলিডে দিয়ে।

ভক্তদের ধারণ করা এক ভিডিওতে দেখা গেছে, ২০০১ সালের সেই জনপ্রিয় গানের প্রথম স্তবক শুরু করতে গিয়ে হঠাৎ ভারসাম্য হারিয়ে মঞ্চে পড়ে যান তিনি।

সোমবার বাংলাদেশ সময় রাত ২টার দিকে আওয়ামী লীগের অফিসিয়াল ফেইসবুক পেইজ থেকে ওই বিবৃতি প্রকাশ করা হয়।

… কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে বলতে বাধ্য হচ্ছি যে তিন মাসের মধ্যেই বুঝতে পারলাম ইউনূস সাহেব খুব একটা সুবিধার লোক না।

মঙ্গলবার বিটিআরসিকে এ-সংক্রান্ত চিঠি দেয় জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি।

“উত্তেজনা বা নাটকীয় ঘটনার মুহূর্তে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো অনেক বেশি ঘটে, যা জনমনে অবিশ্বাস ও বিদ্বেষ তৈরি করে।”

ফেইসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে মামলার মাধ্যমে বুদ্ধিজীবী সমাজকে দমন করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন এই অধ্যাপক।

বাবা-মা কারাগারে। এই মূহূর্তে কেবল একটি পারিবারিক ছবিই মনফুলের আশ্রয়।