ভারতে ‘বিশ্ব ঐতিহ্য ক্ষেত্রের সংখ্যা নেহাত কম নয়, ২০২৪ সালে এই তালিকায় স্থান পেয়েছে দেশটির ৪৩টি স্থাপনা।
যেসব দেশের নাগরিকদের যুক্তরাজ্যে স্বল্প সময় অবস্থানের জন্য কোনো ভিসার প্রয়োজন হতো না তাদেরকেও নতুন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে দেশটিতে ঢুকতে।
অদ্ভুত বিষয় হলো, এই ক্ষুদ্র জাতিসত্তা পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি কফি সেবনকারী। এজন্য কর্মঘণ্টায় ১৫ মিনিট কফিব্রেকটা কিন্তু বাধ্যতামূলক!
এই যে দিনের পর দিন হিমাঙ্কের নিচে তাপমাত্রায় বসবাস, এই যে তুষারপাতের জ্বালাতন, এসবের মাঝেও যে রঙের দেখা মিলে তা কাছে না গেলে কী জানা হতো?
জীবনে ছন্দ খুঁজতে খুঁজতে সুদীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়েছি আমি। এই তিন ডিগ্রি তাপমাত্রায় শরতের সন্ধ্যায় বসে এখন কেবলই ভাবি ‘আহা আমার সেই টং দোকানের চায়ের
এখানে শীত যাবো যাবো করছে। রোদ ঝলমলে সকাল। অবশ্য চারপাশে এখনও বরফের স্তূপ। গতকাল রাতেও তুষারপাত হয়েছে। ফিনিশরা বলে এটা নাকি শীতের বিদায়বার্তা। আর যাই
রাত-দিনের দূরত্ব গোছাতে দিগন্ত ছড়ানো আলোকসজ্জাও যে অসহ্য হয়ে ওঠতে পারে তা এখানে আসার আগে ঠিক বুঝে উঠতে পারিনি। যেমন বুঝে উঠতে পারিনি সরল সমীকরণের
ভেনিসে কিছু কিছু দ্বীপ এতোটাই কাছাকাছি যে ছোট ছোট ক্যানেল দিয়ে বেশ পরিকল্পিতভাবে কানেক্টেড।
অদ্ভুত বিষয় হলো, এই ক্ষুদ্র জাতিসত্তা পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি কফি সেবনকারী। এজন্য কর্মঘণ্টায় ১৫ মিনিট কফিব্রেকটা কিন্তু বাধ্যতামূলক!
এই যে দিনের পর দিন হিমাঙ্কের নিচে তাপমাত্রায় বসবাস, এই যে তুষারপাতের জ্বালাতন, এসবের মাঝেও যে রঙের দেখা মিলে তা কাছে না গেলে কী জানা হতো?
জীবনে ছন্দ খুঁজতে খুঁজতে সুদীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়েছি আমি। এই তিন ডিগ্রি তাপমাত্রায় শরতের সন্ধ্যায় বসে এখন কেবলই ভাবি ‘আহা আমার সেই টং দোকানের চায়ের
এখানে শীত যাবো যাবো করছে। রোদ ঝলমলে সকাল। অবশ্য চারপাশে এখনও বরফের স্তূপ। গতকাল রাতেও তুষারপাত হয়েছে। ফিনিশরা বলে এটা নাকি শীতের বিদায়বার্তা। আর যাই
রাত-দিনের দূরত্ব গোছাতে দিগন্ত ছড়ানো আলোকসজ্জাও যে অসহ্য হয়ে ওঠতে পারে তা এখানে আসার আগে ঠিক বুঝে উঠতে পারিনি। যেমন বুঝে উঠতে পারিনি সরল সমীকরণের
ভেনিসে কিছু কিছু দ্বীপ এতোটাই কাছাকাছি যে ছোট ছোট ক্যানেল দিয়ে বেশ পরিকল্পিতভাবে কানেক্টেড।
এই যে দিনের পর দিন হিমাঙ্কের নিচে তাপমাত্রায় বসবাস, এই যে তুষারপাতের জ্বালাতন, এসবের মাঝেও যে রঙের দেখা মিলে তা কাছে না গেলে কী জানা হতো?
জীবনে ছন্দ খুঁজতে খুঁজতে সুদীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়েছি আমি। এই তিন ডিগ্রি তাপমাত্রায় শরতের সন্ধ্যায় বসে এখন কেবলই ভাবি ‘আহা আমার সেই টং দোকানের চায়ের
এখানে শীত যাবো যাবো করছে। রোদ ঝলমলে সকাল। অবশ্য চারপাশে এখনও বরফের স্তূপ। গতকাল রাতেও তুষারপাত হয়েছে। ফিনিশরা বলে এটা নাকি শীতের বিদায়বার্তা। আর যাই
রাত-দিনের দূরত্ব গোছাতে দিগন্ত ছড়ানো আলোকসজ্জাও যে অসহ্য হয়ে ওঠতে পারে তা এখানে আসার আগে ঠিক বুঝে উঠতে পারিনি। যেমন বুঝে উঠতে পারিনি সরল সমীকরণের
ভেনিসে কিছু কিছু দ্বীপ এতোটাই কাছাকাছি যে ছোট ছোট ক্যানেল দিয়ে বেশ পরিকল্পিতভাবে কানেক্টেড।